ইতিহাসআলোচিত সংবাদধর্মসনাতন ধর্ম

সম্রাট বিক্রমাদিত‍্য | বেতাল পঁচিশি

Spread the love
সম্রাট বিক্রমাদিত‍্য
সম্রাট বিক্রমাদিত‍্য

সম্রাট বিক্রমাদিত‍্য | বেতাল পঁচিশি

কাবাঘরের ভেতর থেকে ভারতবর্ষের সম্রাট বিক্রমাদিত্যকে উল্লেখ করে একটা স্বর্ণের উপর লিপি খোদাই করা পাত পাওয়া গিয়েছিল যেখানে লেখা ছিল, মহান রাজা বিক্রমাদিত্য এই আরব জাতিদের যারা অন্ধকার ধর্মহীন অজ্ঞতায় নিমজ্জিত ছিল, তাদের মাঝে তার পবিত্র ধর্ম ছড়িয়ে দিয়ে সূর্যের মত আলোকিত করেন।তিনি পাঠিয়েছিলেন পন্ডিতদের যারা ছিল ঈশ্বরের প্রতিনিধি। তারা এসেছিলেন ধর্ম প্রচার করতে আরবদের মুক্তি দিতে…!

এই কৃতজ্ঞতা সূচক স্মৃতিফলক নির্দেশ করে, সম্রাট বিক্রমাদিত্যের শাসনামলে রাজশক্তির পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতবর্ষের সনাতন ধর্ম আরবদেশে প্রচারিত হয়েছিল!

কেন সম্রাট বিক্রমাদিত্যের অবদান আপনার ধারণার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ?

কাবা যে পৌত্তলিকদের মন্দির সে বিষয়ে আগেই জানা গিয়েছিল। সম্রাট বিক্রমাদিত্যের নামে কাবায় রক্ষিত স্মৃতিফলকটি এই ধারণা প্রতিষ্ঠিত করে, আরব পৌত্তলিকরা যে ধর্ম পালন করত সেটি ভারতের হিন্দুদের একটি শাখা ছিল।

গাজী সিরদী সাই সম্পর্কে বিস্তারিত!

ধারণা করা হয়, ভারত থেকে যে ঋষিরা সম্রাট বিক্রমাদিত্যের সময়ে রাষ্ট্রীয় ধর্ম প্রচারের অংশ হিসেবে এখানে এসেছিলেন, তারাই মন্দিরটি তৈরি করেন সম্ভবত!

তারপর স্বর্ণফলকটি স্মৃতি হিসেবে কাবার ভেতরে রাখা হয়।
এ বিষয়টি তুরষ্কের ইস্তাম্বুলের “Makhtab-e-Sultania” লাইব্রেরিতে রক্ষিত “‘Sayar-ul-Okul” গ্রন্থের ৩১৫ পৃষ্ঠায় নথিভুক্ত আছে।

Sayar-ul-Okul লেখা আছে,
“Fortunate are those who were born (and lived) during king Vikram’s reign.

He was a noble, generous dutiful ruler, devoted to the welfare of his subjects.

But at that time we Arabs, oblivious of God, were lost in sensual pleasures.

Plotting and torture were rampant. The darkness of ignorance had enveloped our country.

Like the lamb struggling for her life in the cruel paws of a wolf we Arabs were caught up in ignorance.

The entire country was enveloped in a darkness so intense as on a new moon night.

 

খুলনা জেলা হিন্দু শূণ্য হওয়ার কারণ!

But the present dawn and pleasant sunshine of education is the result of the favour of the noble king
Vikramaditya whose benevolent supervision did not lose sight of us – foreigners as we were.

He spread his sacred religion amongst us and sent scholars whose brilliance shone like that of the sun from his country to ours.

These scholars and preceptors through whose benevolence we were once again made cognisant of the presence of God,
introduced to His sacred existence and put on the road of Truth,
had come to our country to preach their religion and impart education at king Vikramaditya’s behest.”

 

For those who would like to read the Arabic wording I reproduce it hereunder in Roman script:
“Itrashaphai Santu Ibikramatul Phahalameen Karimun Yartapheeha Wayosassaru Bihillahaya Samaini
Ela Motakabberen Sihillaha Yuhee Quid min howa Yapakhara phajjal asari nahone osirom bayjayhalem.

Yundan blabin Kajan blnaya khtoryaha sadunya kanateph netephi bejehalin Atadari bilamasa-
rateen phakef tasabuhu kaunnieja majekaralhada walador. As hmiman burukankad toluho watastaru hihila Yakajibaymana balay kulk amarena phaneya jaunabilamary Bikramatum”.
(Page 315 Sayar-ul-okul).

you may also like…

সেন বংশের শেষ শাষক রাজা লক্ষ্মণ সেন

ভারতীয় ইতিহাসে কুখ্যাত তৈমুর লঙ

মুঘলদের কট্টর শত্রু ছিলেন বাপ্পা রাওয়াল

বিজয়নগর সাম্রাজ্যের ইতিহাস ও ঐতিহ্য

 

সম্রাট বিক্রমাদিত্য ভারতবর্ষের একজন খ‍্যাতিমান হিন্দু একজন মহারাজা।
তবে প্রাচীন ভারতবর্ষের কয়েকজন রাজা “বিক্রমাদিত্য” উপাধি ধারণ করায়
সঠিক কোন সম্রাট বিক্রমাদিত্য’র সময় আরবদেশে ভারতের ধর্ম প্রচারকরা গিয়েছিলেন, সেটা বলা অনেকটাই কঠিন!

কবি কালিদাস তার “রঘুবংশ” কাব্যে উল্লেখ করেছেন, রাজা চন্দ্রগুপ্ত একুশটি রাজ্য অধিকার করতে সক্ষম হন।

কালিদাস ও ক্ষেমেন্দ্র’র বৃহৎকথামঞ্জরী কাব্যের বর্ণনা মতে, সম্রাট বিক্রমাদিত্য শক, ম্লেচ্ছ, কম্বোজ, যবন, তুষার, পারসিক, হুণ প্রভৃতি বর্বর জাতিদের পরাজিত করে পৃথিবীকে শান্তি স্থাপন করেছিলেন।

যতটুকু মনে হয়, ম্লেচ্ছ যবন দেশ বলতে আরবদেশকে বুঝানো হয়েছিল!
ঐতিহাসিক তথ‍্য অনুযায়ী, সম্রাট বিক্রমাদিত্য আনুমানিক ১০৫ খ্রিষ্টপূর্বে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং ১৫ খ্রিষ্টাব্দে পরলোক গমন করেছিলেন।

প্রাচীন উজ্জয়িনী সম্রাট বিক্রমাদিত্যের রাজধানী ছিল।
বেতাল পঁচিশি আর সিংহাসন ছত্রিশির মতো নানাবিধ ভারতীয় রূপকথায় স্থান পেয়েছেন সম্রাট বিক্রমাদিত্য।

 

অধিকাংশ ঐতিহাসিক কাব‍্যের বর্ণনা অনুযায়ী, সম্রাটের রাজধানী উজ্জয়িনী নগরী হলেও কিছু কিছু গ্রন্থে তাঁর রাজধানী হিসেবে পাটালিপুত্র উল্ল্যেখ করা হয়েছে।

বিক্রম সম্বতের লোককথা :

জনশ্রুতি ও ঐতিহাসিক তথ‍্য থেকে জানা যায়, আনুমানিক ৫৭ খ্রিষ্টপূর্বে ভারতবর্ষের পশ্চিম প্রান্তে
দেখা দিয়েছিল বিদেশি আগ্রাসনের তান্ডব।

তাজিকিস্তান আর আফগানিস্থানের মরুপথে অশ্বপৃষ্ঠে ধূলিকণা উড়িয়ে তীক্ষ্ণধার তলোয়ার হাতে সমৃদ্ধশালী ভারতবর্ষকে লুন্ঠন করার ইচ্ছায় ধেয়ে এসেছিল বর্বর আক্রমনকারী শকদের দল

ভারতবর্ষের এই সংকট সময়ে একজন যোগ্য দেশপ্রেমিক যোদ্ধার মতো তলোয়ার হাতে চীনের প্রাচীরের মত রুখে দাঁড়িয়েছিলেন সম্রাট বিক্রমাদিত্য।

 

সম্রাটের পরাক্রম আর বীরত্বের সম্মুখে সম্পূর্ন বিধ্বস্ত হয়েছিল লুটেরাদের আক্রমণ!

সম্রাটের শৌর্যের ফলে রক্ষা পেয়েছিল হিন্দ ধর্ম আর সনাতনী সভ্যতা।
পরাজিত আরবীয় শক বাহিনী বাধ্য হয়েছিল,
সনাতন ধর্ম গ্রহণ করে ভারতবর্ষকেই নিজেদের মাতৃভূমি হিসাবে স্বীকার করতে!

পরবর্তীতে নিজের এই মহান বিজয় স্মরণীয় করতে ৫৭ খ্রিষ্টপূর্ব থেকে একটি নতুন বর্ষ পঞ্জি চালু করেন সম্রাট।

সম্রাটের নামের সাথে মিল রেখে সেই বর্ষ পঞ্জি পরিচিতি লাভ করে “বিক্রম সম্বৎ” নামে।

কথিত আছে, সম্রাট বিক্রমাদিত‍্য বেতাল সাধনায় সিদ্ধি লাভ করেছিলেন,
এবং এই অলৌকিক শক্তির মাধ্যমে স্থাপিত একটি মন্দিরকে উত্তর থেকে দক্ষিণ দিকে ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন!

 

 

ইতিহাসের পাতায় সম্রাট বিক্রমাদিত্য :

এবারে জেনে নেওয়া যাক সম্রাট বিক্রমাদিত্যের ঐতিহাসিক অস্তিত্বের সংস্কৃত শব্দ “বিক্রমাদিত্যের” অর্থ সাহসিকতা আর পরাক্রমী সূর্য।

বিক্রম” শব্দের অর্থ পরাক্রম আর “আদিত্য” শব্দের অর্থ সূর্য। প্রাচীন ভারতবর্ষের বহু সম্রাট ও এই ঐতিহ্যশালী বিক্রমাদিত্য উপাধি ধারণ করেন।

এমনকি বিদেশি তুর্কি শাসিত পরাধীন মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে ও হেমুর মতো কয়েকজন হিন্দু শাসক এই উপাধি ধারণ করেন।

 

বহু লোককথা কিংবদন্তি সম্রাট বিক্রমাদিত্যকে বিপথগামী যবন আগ্রাসনকারী দের হাত থেকে ভারতবর্ষের উদ্ধারকর্তা বলে দাবি জানিয়েছে।

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কে এই মহান সম্রাট? তাঁর আসল ঐতিহাসিক পরিচয় কি?
তিনি কি কোন একক সম্রাট ছিলেন নাকি প্রাচীন ভারতবর্ষের বিক্রমাদিত্য উপাধিধারী বহু সম্রাটের সমষ্টি ছিলেন?

ভারতবর্ষে সর্বপ্রথম বিক্রমাদিত্য উপাধি ধারণ করেন ষষ্ঠ গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত।
সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের ঐতিহাসিক শাসনকাল ৩৮০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ৪১৫ খ্রিষ্টাব্দ।

এই মহান গুপ্ত সম্রাট একাধারে এক মহান ও নির্ভীক যোদ্ধা, ন্যায় পরায়ণ সুশাসক, বিদ্যানুরাগী আর প্রজাবৎসল ছিলেন।

তিনি পশ্চিমের লুটেরা আক্রমণকারীদের পরাজিত করে মূল ভারতীয় ভূখণ্ডকে সুরক্ষিত করেছিলেন।

তাঁর শাসনকালকে ভারতবর্ষের স্বর্ণযুগ বলে অভিহিত করা হয়। কিন্তু বিক্রমসম্বতের প্রারম্ভকাল (৫৭ খ্রিষ্টপূর্ব) আর সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের শাসনকাল ভিন্ন সময়ে ভিন্ন শতকে।

বিক্রম সম্বতের সময়কালে অর্থাৎ ৫৭ খ্রিষ্টপূর্বের নিকটবর্তী সময়কালে উৎকলের পরাক্রমশালী সম্রাট খারবেলা গ্রীক যবন আক্রমণকারী ডিমেট্রিয়াসকে করুণ ভাবে পরাজিত করে ভারতবর্ষকে রক্ষা করেছিলেন।

কিছু ঐতিহাসিক গ্রন্থ দাবি করে, সাতবাহন শাসক শালিবাহন ওই সময়ে আরবীয়দের পরাজিত করে শকাব্দ বর্ষ পঞ্জির সূত্রপাত করেছিলেন।

কিন্তু সম্রাট শালিবাহন নামে কোন সাতবাহন শাসকের অস্তিত্ব সম্বন্ধেই সন্ধিহান ঐতিহাসিকগণ।

বেদে নারীর অবস্থান!

ঐতিহাসিক ভাবে আসলে খ্রিষ্টাব্দের দ্বিতীয় শতাব্দীতে সাতবাহন সম্রাট গৌতমীপুত্র শতকাৰ্নী শক জাত পশ্চিমী ক্ষত্রপাদের পরাজিত করেছিলেন।

সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত ছাড়াও প্রাচীনকালের আর যে সকল ভারতীয় সম্রাটগণ বিক্রমাদিত্য উপাধি ধারণ করেছিলেন তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো মালওয়া নরেশ যশধর্মা।

৫২৮ খ্রিষ্টাব্দে রাজা যশধর্মা আরবীয় হুন আগ্রাসনকারীর প্রতিনিধি মিহিরকুলকে নির্মম ভাবে পরাজিত করে মূল ভারতীয় ভূখণ্ডকে রক্ষা করেছিলেন।

কাশ্মীরি পণ্ডিত কলহানের “রাজতরঙ্গিনী” গ্রন্থ অনুযায়ী সম্রাট হর্ষ বিক্রমাদিত্য আরবিয়/ শক আক্রমণকারীদের পরাজিত করেছিলেন।

ঐতিহাসিক ডি সি সরকারের মতে, কলহান সম্ভবত পুষ্পবর্তী রাজবংশের রাজা হর্ষবর্ধনের সাথে কিংবদন্তি সম্রাট বিক্রমাদিত্যকে মিলিয়ে ফেলেছিলেন।

এছাড়াও বিক্রমাদিত্য উপাধিধারীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন দক্ষিণাত্যের চালুক্য বংশের সম্রাটরা।
অন্তত সাতজন চালুক্য সম্রাট বিক্রমাদিত্য উপাধি ব্যবহার করেছিলেন।

এদের মধ্যে সম্রাট দ্বিতীয় বিক্রমাদিত্য চালুক্য সম্রাট নাগভট্ট দ্বিতীয় আর বাপ্পা রাওয়ালের সাথে হিন্দু বাহিনীর এক মহাজোট নির্মাণ করে আরবের খলিফা বাহিনীর ইসলামিক আগ্রাসনকারীদের পরাজিত করেছিলেন।

ওনার শাসনকাল ছিল ৭৩৩ থেকে ৭৪৪ খ্রিষ্টাব্দ।
এইসব আলোচনা থেকে কিংবদন্তি সম্রাট বিক্রমাদিত্যের সাথে সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্ৰগুপ্তের অধিক মিল পাওয়া যায়।

কিন্তু এদের শাসনকাল ভিন্ন সময়ে। এছাড়াও আলোচনায় বর্ণিত অন্যান্য বিক্রমাদিত্য উপাধিধারী সম্রাটদের সাথেও কিংবদন্তি সম্রাট বিক্রমাদিত্যের বহু চরিত্রগত মিল পাওয়া যায়।

এই থেকে সহজেই অনুমেয় যে কিংবদন্তি সম্রাট বিক্রমাদিত্য কোন একক সম্রাট বা ব্যক্তি নন।

 

প্রাচীন ঐতিহ্যশালী ভারতবর্ষের চেতনা, উন্নত জ্ঞান, সমৃদ্ধি আর তৎকালীন সময়ের একাধিক মহান সম্রাটের সমষ্টি, যাদের তীক্ষ্ণ তলোয়ার
এবং শক্তিশালী বাহু বার বার ভারতবর্ষকে রক্ষা করেছে বর্বর বিদেশি আগ্রাসনকারীদের অত্যাচার থেকে এবং
জন্ম দিয়েছে হিন্দু বর্ষ পঞ্জি বিক্রম সম্বতের যা আজ শুধুমাত্র নেপালের সরকারি বর্ষপঞ্জি (ক্যালেন্ডার)।

বহু লোককথা, কিংবদন্তি, জনশ্রুতি, রোমাঞ্চকর, ঐতিহ্য ও সমৃদ্ধশালী ইতিহাসে পরিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ প্রাচীন ভারতবর্ষ মহাদেশ!

প্রাচীন ভারতবর্ষ শাসন করেছেন সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য, সম্রাট বিন্দুসার, সম্রাট সমুদ্রগুপ্ত, সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত,
সম্রাট খারবেলা, সম্রাট গৌতমীপুত্র শতকার্নী, শিবাজী মহারাজ সহ বহু শক্তিশালী ও মহান রাজা ও সম্রাট গণ।

প্রাচীন ভারতবর্ষের কিংবদন্তি মহান সম্রাটদের মধ্যে অন্যতম একজন মহান সম্রাট বিক্রমাদিত্য।

সম্রাট বিক্রমাদিত‍্য
সম্রাট বিক্রমাদিত‍্য

সম্রাট বিক্রমাদিত্য ইতিহাসে অমর হয়ে রয়েছেন তাঁর শৌর্য, পরাক্রম, ন্যায়পরায়ণতা, বিচক্ষণতা এবং বিদ্যান পণ্ডিত ব্যক্তিদের প্রতি পৃষ্ঠপোষকতার জন্য।

এছাড়াও আরেকটি বিশেষ কারণে সমগ্র বিশ্বজুড়ে বসবাসকারী হিন্দু (সনাতন) ধর্মাবলম্বী জনতার হৃদয়ে চির অমর হয়ে রয়েছেন সম্রাট বিক্রমাদিত্য।

আরেকটি কারণ হল, হিন্দু বর্ষপঞ্জি “বিক্রম সম্বতের” সৃষ্টিকর্তা তিনি!

7 thoughts on “সম্রাট বিক্রমাদিত‍্য | বেতাল পঁচিশি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *